পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

100 দিনের কাজের টাকা কবে ঢুকবে 2023? টাকা চেক করুন

ছবি
  100 দিনের কাজের টাকা কবে ঢুকবে 2023? টাকা   চেক করুন ১০০ দিনের কাজের টাকা আপনার একাউন্টে আসলো কিনা,কিভাবে চেক করবেন? আপনি যদি ১০০ দিনের কাজ করে থাকেন,তাহলে দেখে নিন অনলাইনে মোবাইল এর মাধ্যমে আপনার কাজের টাকা একাউন্টে ঢুকলো কিনা?   100 দিনের কাজের টাকা কবে ঢুকবে / জব কার্ডের টাকা কবে ঢুকবে? ১) প্রথমে আপনাকে https://nrega.nic.in/ এই ওয়েবসাইটে আসতে হবে। ২) এরপর আমাদের সামনে ১০০ দিন কাজের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি চলে আসবে। ৩) এরপর Quick Access এ ক্লিক করে State Reports অপশনে ক্লিক করুন। ৪) পরবর্তী পেজে কোন রাজ্যের জব কার্ডের টাকা চেক করতে চান,তা সিলেক্ট করুন (WEST BENGAL)। ৬) এরপর Job Cards অপশনে ক্লিক করুন ও পরবর্তী ধাপে জেলা,ব্লক,গ্রাম পঞ্চায়েত নাম বসিয়ে Proceed এ ক্লিক করুন। ৭) আপনার সামনে আপনার গ্রাম পঞ্চায়েত এর সমস্ত জব কার্ড হোল্ডারদের জব কার্ড নাম্বার ও নাম পাশে চলে আসবে। এরপর আপনার জব কার্ড নাম্বার ও নাম মিলিয়ে নিয়ে,জব কার্ড নাম্বার এর ওপর ক্লিক করুন। ৮) পরবর্তী পেজে সমস্ত ডিটেইলস দেখতে পারবেন টাকা ঢুকলো কিনা। টাকা এসে থাকলে কত টাকা করে এসেছে,কোন একাউন্টে ঢুকলো, কোন ত

দালাল ছাড়াই পাবেন,স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স,অনলাইন আবেদন করুন

ছবি
  দালাল ছাড়াই পাবেন,স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং       লাইসেন্স,অনলাইন আবেদন করুন     রাজ্যজুড়ে এবার আধুনিক প্রযুক্তি ও বৈশিষ্ট্য নির্ভর ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট মিলবে। কিছুদিন আগে কলকাতার বেলতলায় এই পরিষেবার শুভ উদ্বোধন করেন রাজ্যের পরিবহণ মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী,পরিবহন সচিব সৌমিত্র মোহন সহ প্রমুখ। রাজ্যে এই প্রথম চালু হলো স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স (Smart Card Driving Licence Online Apply West Bengal)। এই স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া শুরু হয়েছে ১লা জুন ২০২৩ তারিখ থেকে। স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স এর কি কি সুবিধা রয়েছেঃ- ১) ড্রাইভিং লাইসেন্স ও গাড়ির রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের এই বিশেষ স্মার্ট কার্ড এ কিউ আর কোড এবং ইলেকট্রনিক চিপ লাগানো থাকবে। ২) স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স রাজ্যবাসীর দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হবে স্পীড পোস্ট এর মাধ্যমে। ৩) ড্রাইভিং লাইসেন্স ও গাড়ির রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট এর এই বিশেষ স্মার্ট কার্ড(Driving Licence Smart Card) অন্যান্য রাজ্যেও গ্রহণযোগ্য হবে।     প্যান কার্ড কিংবা ভোটার কার্ড এর মতো অনলাইনে আবেদন করল

Samajik Suraksha Yojana : সন্তানের ভবিষ্যৎ থেকে চিকিৎসার খরচ, সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পে মিলবে কী কী সুবিধা?

ছবি
রাজ্যের শ্রমিক বা নির্মাণ কর্মীদের সুরক্ষার পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিশেষ সুবিধা সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প। জেনে নিন বিস্তারিত... হাইলাইটস রাজ্যের সব শ্রেণির মানুষের সুরক্ষার জন্য বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই রকমই একটি প্রকল্প হল সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প এই প্রকল্পটি মূলত রাজ্যের অসংগঠিত শ্রমিক অর্থাৎ নির্মাণ কর্মী, পরিবহনকর্মী সহ অন্য শ্রমিকদের জন্য রাজ্যের সব শ্রেণির মানুষের সুরক্ষার জন্য বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এই রকমই একটি প্রকল্প হল সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প। এই প্রকল্পটি মূলত রাজ্যের অসংগঠিত শ্রমিক অর্থাৎ নির্মাণ কর্মী, পরিবহনকর্মী সহ অন্য শ্রমিকদের জন্য। সামাজিক সুরক্ষা যোজনা কী? এই প্রকল্পটি শ্রমিকদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সামাজিক সুরক্ষা যোজনা মাধ্যমে শ্রমিকরা অনেক সরকারি সুবিধা পেয়ে থাকে। তাদের সন্তানদের পড়াশোনার জন্যও সরকারি সাহায্য দেওয়া হয়। দুটি সন্তানের পড়াশোনার টাকা ছাড়াও, চিকিৎসার জন্য ৬০ হাজার টাকার সাহায্য এবং আধুনিক কাজের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয় তাদের জন্য। সামাজিক সুরক্ষা যোজনার যোগ্যতা সামাজিক সুরক্ষা যোজনার সুবিধা

পাল্টে গেল চাল-গম পাওয়ার নিয়ম! দেখুন, জুলাই মাসে রেশন কার্ডে কত কেজি দ্রব্য মিলবে

ছবি
 পাল্টে গেল চাল-গম পাওয়ার নিয়ম! দেখুন, জুলাই মাসে রেশন কার্ডে কত কেজি দ্রব্য মিলবে বাংলাহান্ট ডেস্ক :  রেশন কার্ডধারীরা প্রত্যেক মাসে সরকারের পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাদ্যশস্য পেয়ে থাকেন। রেশন কার্ড থাকলে সেই কার্ডের ভিত্তিতে নির্ধারিত খাদ্য সামগ্রী দেওয়া হয় রেশন দোকান থেকে। তবে সবার ক্ষেত্রে সমান খাদ্যদ্রব্য বণ্টন করা হয় না। রেশন কার্ডগুলি (Ration Card) বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিভক্ত। সেই ক্যাটাগরি অনুযায়ী খাদ্যদ্রব্য সরবরাহ করা হয়। ক্যাটাগরি অনুযায়ী খাদ্যদ্রব্য সামগ্রী পরিবর্তন হয়ে থাকে। সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে জুলাই মাসে কোন কোন ক্যাটেগরিতে কী ধরনের খাদ্যদ্রব্য সরবরাহ করা হবে। গ্রাহকদের সুবিধার্থে এখন রাজ্য সরকার আগে থেকেই ক্যাটাগরি অনুযায়ী খাদ্যের পরিমাণ জানিয়ে দেয়। উপভোক্তা হিসেবে আপনাদেরও আগে থেকে এই পরিমাণ জেনে নেওয়া উচিত। এরফলে আপনি আপনার ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন না।

নয়া পদক্ষেপ সরকারের! GST-তে হল বড়সড় কাটছাঁট, লাফিয়ে কমবে মোবাইল-টিভি-ফ্রিজের দাম

ছবি
বর্তমান সময়ে যখন প্রতিটি জিনিসপত্রের দামেই উর্ধ্বগতি পরিলক্ষিত হচ্ছে ঠিক সেই আবহেই এবার সাধারণ মানুষদের কথা ভেবে বড়সড় পদক্ষেপ গ্রহণ করল সরকার (Government)।  যার ফলে প্রত্যক্ষভাবে লাভবান হবেন আমআদমিরা। মূলত, এবার অর্থমন্ত্রক একটি সুখবর সামনে এনেছে। এবার কেন্দ্রীয় সরকার বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্টসের কেনার ক্ষেত্রে GST (Goods and Services Tax)-র পরিমাণ কমিয়েছে। অর্থাত্‍, এবার থেকে ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্টস কেনার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের আর ৩১.৩ শতাংশ GST দিতে হবে না। যার ফলে ফ্যান, কুলার, গিজারের মতো যন্ত্রগুলি আরও সুলভে মিলবে। উল্লেখ্য যে এমনিতেই দেখা যায় যে, এই ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্টসগুলির দাম বেশ চড়া থাকে। আর সেই দামের ওপরে যুক্ত হত অতিরিক্ত GST। ফলে, এগুলি কেনার ক্ষেত্রে রীতিমতো কালঘাম ছুটতো মধ্যবিত্তদের। তবে, এবার অনেকটাই স্বস্তি মিলবে। এমনকি, এবার কমতে চলেছে মোবাইলের দামও। GST-তে বড়সড় কাটছাঁট: এই প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি যে, মোবাইল ফোন, LED বাল্বের পাশাপাশি টিভি, ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন, কুলার, গিজারের মতো হোম অ্যাপ্লায়েন্স সহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্টসগুলি

আবাস যোজনা অনলাইন আবেদন করুন এইভাবে বাড়িতে বসে,দেখুন?

ছবি
 আবাস যোজনা অনলাইন আবেদন করুন এইভাবে বাড়িতে বসে,দেখুন?     রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প রয়েছে কন্যাশ্রী,রুপশ্রী,যুবশ্রী,শিক্ষাশ্রী,বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, লক্ষ্মীর ভান্ডার ইত্যাদি। ঠিক তেমনি যাদের মাথার উপরে ছাঁদ নেই কিংবা থাকার জন্য পাকা বাড়ি নেই তাদের জন্য রাজ্য সরকারের একটি প্রকল্প বাংলা আবাস যোজনা। আবাস যোজনা প্রকল্পের মাধ্যমে গৃহহীন পরিবার পেয়ে যাবে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা সরাসরি নিজস্ব ব্যাঙ্ক খাতায়। প্রথম কিস্তিতে টাকা আসে ৬০ হাজার টাকা এরপর দ্বিতীয় কিস্তি ৫০ হাজার টাকা ও তৃতীয় কিস্তি ১০ হাজার টাকা। মোট তিনটি কিস্তিতে উপভোক্তার খাতায় এই টাকা পাঠানো হয় বাড়ি বানানোর জন্য। আবাস যোজনাতে আবেদন করার শর্তঃ- ১) পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে। ২) পরিবারের কোনো সদস্য এর আগে আবাস যোজনার সুবিধা পাননি, এমন পরিবার। ৩) পরিবারের মধ্যে সরকারি চাকরিজীবি কেউ নেই। ৪) বিপিএল পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। ৫) পরিবারের বার্ষিক আয় ১ লক্ষ টাকার নিচে। আবাস যোজনা অনলাইন আবেদন পদ্ধতি / Awas Yojana Online Apply West Bengal ১) প্রথমে আপনাকে pmayg.nic.in এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে আসতে হবে। ২) এরপর L

আধার কার্ডের সাথে লিঙ্ক করিয়েছেন কী রেশন কার্ড? নইলে আর এই দিন থেকে পাবেন না রেশন, জানুন বিস্তারিত

ছবি
আধার কার্ডের সাথে লিঙ্ক করিয়েছেন কী রেশন কার্ড? নইলে আর এই দিন থেকে পাবেন না রেশন, জানুন বিস্তারিত পরিবারের যেসব সদস্যের আধার সিডিং নেই তাঁরা রেশন পাবেন না ভারতের কেন্দ্র সরকার ও সেইসাথে কিছু রাজ্য সরকার জনগনের কল্যাণের জন্য বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্প নিয়ে আসে। আর তার মধ্যেই অন্যতম একটি হলো রেশন ব্যবস্থা। করোনা মহামারির পর থেকে কেন্দ্র সরকার এই রেশন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বিতরণ করছে। তবে আপনি কি জানেন একটি জিনিস না করলে আপনি আর বিনামূল্যে রেশন পাবেন না। ওয়ান নেশন ওয়ান রেশন কার্ড প্রকল্পের অধীনে, আপনি এখন দেশের যে কোনও সরকারি রেশন দোকান থেকে রেশন পেতে সক্ষম হবেন। একই সময়ে, এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে, আপনার রেশন কার্ড আধার কার্ডের সাথে লিঙ্ক করা উচিত। যদি আপনার রেশন কার্ড আধার কার্ডের সাথে যুক্ত না থাকে, তাহলে আপনি জুলাই থেকে রেশন আর পাবেন না। যে রেশন কার্ডধারী এখনও রেশন কার্ডের সাথে তার আধার কার্ড লিঙ্ক করেননি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব রেশন কার্ডের সাথে তাদের আধার লিঙ্ক করতে হবে। অন্যথায় জুলাই মাস থেকে তাদের রেশন দেওয়া হবে না। রেশন আধিকারিকরা ইত্যিমধ্যেই এই নিয়ে সতর্ক

দুর্নীতি রুখতে ১৫ অগস্ট থেকে সব পঞ্চায়েতে বাধ্যতামূলক ডিজিটাল লেনদেন,

ছবি
দুর্নীতি রুখতে ১৫ অগস্ট থেকে সব পঞ্চায়েতে বাধ্যতামূলক ডিজিটাল লেনদেন, চিঠি কেন্দ্রের পঞ্চায়েতের মাধ্যমে সরকারি প্রকল্পের বহু অর্থ খরচ হয়। স্বাধীনতা দিবসের দিন থেকে সেই অর্থের লেনদেন হবে কেবলমাত্র ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার করে ইউপিআই নির্ভর ব্যবস্থার মাধ্যমেই। দুর্নীতি রুখতে নতুন পদক্ষেপ কেন্দ্রের মোদী সরকারের। এ বার থেকে পঞ্চায়েতে সমস্ত লেনদেন বাধ্যতামূলক ভাবে করতে হবে ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে। কেন্দ্রের পঞ্চায়েতি রাজ মন্ত্রক এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠাচ্ছে সমস্ত রাজ্যকে। আগামী ১৫ অগস্ট থেকেই আনুষ্ঠানিক ভাবে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে। আর নগদে লেনদেন নয়। এ বার থেকে পঞ্চায়েতের সমস্ত লেনদেনই হবে ডিজিটাল পদ্ধতি ‘ইউপিআই’ ব্যবস্থার মাধ্যমে। পঞ্চায়েতি রাজ মন্ত্রকের সচিব সুনীল কুমার জানিয়েছেন, প্রায় ৯৮ শতাংশ পঞ্চায়েতেই ইউপিআই নির্ভর অর্থ প্রদানের ব্যবস্থা শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রতিটি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে কেন্দ্রের পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী, সাংসদ বা বিধায়কের উপস্থিতিতে ইউপিআই নির্ভর লেনদেন ব্যবস্থার আনুষ্ঠানিক সূচনা করতে হবে।